PRASANTA GUPTA

With the sray-children residing opposite to Tollygunge Police Station, near Kalighat Metro Station.

Wednesday, December 29, 2021

 ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, 'এই সময়' দৈনিক সংবাদপত্রের অফিসে আড্ডার প্রতিবেদন প্রকাশিত   ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬,  'এই সময়'-এ।


https://www.facebook.com/103167551823684/posts/306535394820231/?sfnsn=wiwspmo


'জয় বাংলা সংবাদ'-এ সনৎ শেটের '৫৬-র অলিম্পকে ভারতীয় দলে সুযোগ না পাওয়ার কারণ নিয়ে আমার লেখা এক প্রতিবেদন।

Saturday, December 25, 2021

 আজকের (২৫-১২-২০২১) 'সংবাদ প্রতদিন'-এ প্রসূন ব্যানার্জির লেখা প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে উনি লিখেছেন ১৯৬৭ সালে ইস্টার্ন রেলের হয়ে শেষ ম্যাচে পি কে ব্যানার্জির গোলের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করেছিলেন মোহনবাগানের গোলরক্ষক সনৎ শেট।

কিন্তু প্রকৃত ঘটনা হলো -
১) ১৯৬৭ সালে সনৎ শেট মোহনবাগানে ছিলেন না, ছিলেন ইস্টবেঙ্গলে।
২) ১৯৬৭ সালে ফুটবল জীবনের সায়াহ্নে এসে সনৎ শেট মাত্র কয়েকটি ম্যাচ খেলেছিলেন, অধিকাংশ ম্যাচ খেলেছিলেন থঙ্গরাজ, কয়েকটি ম্যাচ খেলেছিলেন প্রসাদ।
৩) কলকাতা লিগের শেষ ম্যাচে ইস্টার্ন রেলের হয়ে পি কে ব্যানার্জি খেলেছিলেন মহামেডানের বিরুদ্ধে। ওই ম্যাচ গোলশূন্য ড্র হয়। ওইদিনই চুনি গোস্বামীর গোলে মোহনবাগান ইস্টবেঙ্গলকে ১-০ হারালে মহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়।
৪) ১৯৬৭ সালে মোহনবাগানের গোলরক্ষক ছিলেন প্রদ্যোৎ বর্মন, কমল সরকার ও কানাই সরকার।
অর্থাৎ ১৯৬৭ সালে ইস্টার্ন রেলওয়ের হয়ে শেষ ম্যাচে পি কে ব্যানার্জি মোহনবাগানের বিরুদ্ধে খেলেন নি, মহামেডানের বিরুদ্ধে খেলেছিলেন। আর ১৯৬৭ সালে সনৎ শেট মোহনবাগান বা মহামেডানের গোলরক্ষক ছিলেন না, ছিলেন ইস্টবেঙ্গলের গোলরক্ষক, আর খেলেছিলেন মাত্র কয়েকটা ম্যাচ। তাই কোনোভাবেই ১৯৬৭ সালে পি কে ব্যানার্জির শেষ ম্যাচে সনৎ শেঠের মুখোমুখি হওয়ার প্রশ্ন ওঠে না।






Friday, December 24, 2021

  ২৮ নভেম্বর, ২০২১, প্রকাশিত হলো 'প্রয়াস' পত্রিকাটি।  এখানে রয়েছে আমার এক ছোট্ট কবিতা।



২৪ ডিসেম্বর, ২০২১ -   বাংলার শিক্ষক বিশ্বনাথ চক্রবর্তী গত ১৮ ডিসেম্বর কিনলেন 'ইস্টবেঙ্গলের স্বর্ণযুুগের সোনার কর্তা অজয় শ্রীমানী।' এর আগে ২০ নভেম্বর কিনেছিলেন 'কুইজে শতবর্ষের শ্রেষ্ঠ ইস্টবেঙ্গল ক্লাব, প্রথম খণ্ড' ও 'ইস্টবেঙ্গলের স্বর্ণযুুগের সোনার কর্তা অজয় শ্রীমানী।' গতকাল ফোন করে 'ইস্টবেঙ্গলের স্বর্ণযুুগের সোনার কর্তা অজয় শ্রীমানী'-বইটার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করলেন।






 


২৪ ডিসেম্বর, ২০২১ - ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১০, জ্যোতিষদা'র নামে রাস্তা উদ্বোধনের দিন ভারতের সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ গোলরক্ষক সনৎ শেটের সাথে প্রথম ও শেষবার দেখা এবং একমাত্রবার কথা বলা। কথা বলার সময়ে কোনো ছবি কেউ তোলেননি। তবে হ্যাঁ, সেদিন তাঁর স্বাক্ষর নিয়েছিলাম। সনৎ শেট আজ চলে গেলেন। তাঁর স্মৃতিটুকু থেকে গেলো।

আমার লেখা 'ইস্টবেঙ্গলের স্বর্ণযুগের সোনার কর্তা অজয় শ্রীমানী বইয়ে একটা অধ্যায় রয়েছে সনৎ শেটকে নিয়ে, যার মধ্যে রয়েছে মূলত সনৎ শেটকে নিয়ে অজয় শ্রীমানীর স্মৃতিচারণ ও মূল্যায়ন।